আজকের টপিক: ট্রন্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশান (পর্ব-০৩)
প্রশ্নঃ ১২. স্টেপ আপ ট্রান্সফরমার কাকে বলে?
উত্তরঃ যে ট্রান্সফরমারের প্রাইমারীতে ভোল্টেজ দিলে সেকেন্ডারীতে অপেক্ষাকৃত উচ্চ ভোল্টেজ পাওয়া যায় তাকে স্টেপ আপ ট্রান্সফরমার বলে।
উত্তরঃ যে ট্রান্সফরমারের প্রাইমারীতে ভোল্টেজ দিলে সেকেন্ডারীতে অপেক্ষাকৃত উচ্চ ভোল্টেজ পাওয়া যায় তাকে স্টেপ আপ ট্রান্সফরমার বলে।
প্রশ্নঃ ১৩. স্টেপ ডাউন ট্রান্সফরমার কাকে বলে?
উত্তরঃ যে ট্রান্সফরমার এর প্রাইমারীতে ভোল্টেজ দিলে সেকেন্ডারীতে অপেক্ষাকৃত নিম্ন ভোল্টেজ পাওয়া যায় তাকে স্টেপ ডাউন ট্রান্সফরমার বলে।
উত্তরঃ যে ট্রান্সফরমার এর প্রাইমারীতে ভোল্টেজ দিলে সেকেন্ডারীতে অপেক্ষাকৃত নিম্ন ভোল্টেজ পাওয়া যায় তাকে স্টেপ ডাউন ট্রান্সফরমার বলে।
প্রশ্নঃ ১৪. কিভাবে একটি স্টেপ আপ ট্রান্সফরমার কে স্টেপ ডাউন করবো?
উত্তরঃ যদি আমরা কোন ট্রান্সফরমার কে স্টেপআপ করতে চাই তাহলে ট্রান্সফরমারের প্রাইমারী কয়েলের প্যাঁচ সংখ্যার তুলণায় সেকেন্ডারী কয়েলের প্যাঁচ বেশি করতে হবে। আর এই প্যাঁচ সংখ্যা নির্ণয় করতে হলে আমাদের কে ট্রান্সফরমারের প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল জানতে হবে এবং সূত্রানুযায়ী ট্রান্সফরমারের প্রাইমারী ও সেকেন্ডারী কে প্রয়োজন মত প্যাঁচ দিয়ে নিতে হবে।
উত্তরঃ যদি আমরা কোন ট্রান্সফরমার কে স্টেপআপ করতে চাই তাহলে ট্রান্সফরমারের প্রাইমারী কয়েলের প্যাঁচ সংখ্যার তুলণায় সেকেন্ডারী কয়েলের প্যাঁচ বেশি করতে হবে। আর এই প্যাঁচ সংখ্যা নির্ণয় করতে হলে আমাদের কে ট্রান্সফরমারের প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল জানতে হবে এবং সূত্রানুযায়ী ট্রান্সফরমারের প্রাইমারী ও সেকেন্ডারী কে প্রয়োজন মত প্যাঁচ দিয়ে নিতে হবে।
প্রশ্নঃ ১৫. ট্রান্সফরমার রেশিও বলতে কি বুঝায়?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি কয়েলের ভোল্টেজ, প্যাঁচ সংখ্যা ও কারেন্টের মধ্যে যে সম্পর্ক থাকে, তাকে ট্রান্সফরমারের ট্রান্সফরমেশন রেশিও বলে। একে নিম্নোক্ত ভাবে প্রকাশ করা যায়-
Vp⁄Vs = Np⁄Ns = Is⁄Ip
এখানে,
Vp = প্রাইমারী ভোল্টেজ
Vs = সেকেন্ডারী ভোল্টেজ
Np = প্রাইমারী প্যাঁচ সংখ্যা
Ns = সেকেন্ডারী প্যাঁচ সংখ্যা
Ip = প্রাইমারী কারেন্ট
Is = সেকেন্ডারী কারেন্ট
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি কয়েলের ভোল্টেজ, প্যাঁচ সংখ্যা ও কারেন্টের মধ্যে যে সম্পর্ক থাকে, তাকে ট্রান্সফরমারের ট্রান্সফরমেশন রেশিও বলে। একে নিম্নোক্ত ভাবে প্রকাশ করা যায়-
Vp⁄Vs = Np⁄Ns = Is⁄Ip
এখানে,
Vp = প্রাইমারী ভোল্টেজ
Vs = সেকেন্ডারী ভোল্টেজ
Np = প্রাইমারী প্যাঁচ সংখ্যা
Ns = সেকেন্ডারী প্যাঁচ সংখ্যা
Ip = প্রাইমারী কারেন্ট
Is = সেকেন্ডারী কারেন্ট
প্রশ্নঃ ১৬. ট্রান্সফরমার কোর কি দিয়ে তৈরি হয়?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের কোর গুলো সাধারন স্টেনলনেস স্টিল দিয়ে হয় না। এটার জন্য সিলিকন স্টীল নামক একধরনের স্টিল এর পাত ব্যহার করা হয় যা বাজারে পাওয়া যায়।
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের কোর গুলো সাধারন স্টেনলনেস স্টিল দিয়ে হয় না। এটার জন্য সিলিকন স্টীল নামক একধরনের স্টিল এর পাত ব্যহার করা হয় যা বাজারে পাওয়া যায়।
প্রশ্নঃ ১৭. অন লোড আর নো লোড কি?
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের আউটপুটে যখন কোন লোড লাগানো থাকে না তখন তাকে বলে “নো লোড কন্ডিশন”। আর যদি আউটপুটে লোড বিদ্যমান থাকে তাহলে তাকে বলা হয় “লোডেড কন্ডিশন”।
উত্তরঃ ট্রান্সফরমারের আউটপুটে যখন কোন লোড লাগানো থাকে না তখন তাকে বলে “নো লোড কন্ডিশন”। আর যদি আউটপুটে লোড বিদ্যমান থাকে তাহলে তাকে বলা হয় “লোডেড কন্ডিশন”।
প্রিয় বন্ধুরা আমাদের পরবর্তী পোস্ট গুলো পেতে এবং আগের পোস্টগুলো পড়তে আমাদের পেজকে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন এবং শেয়ার করুন।
শুভ কামনায়- মাস্ ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজী।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন